dhaka121
Hero Member
- Nov 5, 2011
- 4
- Category........
- Visa Office......
- SGVO
- NOC Code......
- 3131
- Job Offer........
- Pre-Assessed..
- App. Filed.......
- 04 Jan 2011
- Nomination.....
- Decision Made
- AOR Received.
- 08 Jan 2011
- File Transfer...
- 04 March 2011
- Med's Request
- 07 Nov 2012
- Med's Done....
- 28 Nov 2012
- Interview........
- Waived
- Passport Req..
- 07 Nov 2012
- VISA ISSUED...
- 7 Jan 2013
- LANDED..........
- 10 July 2013 Alhamdulillah
স্পন্সর করে বাবা-মাকে কানাডায় আনা কঠিন হয়ে গেলো
স্পন্সর করে বাবা-মাকে কানাডায় নিয়ে আসার আবেদনের স্থগিতাদেশ উঠে যাচ্ছে। আগামী ১ জানুয়ারি ২০১৪ সাল থেকে নতুন করে আবেদনপত্র নেওয়া হবে। ‘আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে’ প্রতি বছর মাত্র ৫ শত নতুন আবেদনপত্র গ্রহন করা হবে। তবে স্পন্সর করার নীতিমালা আরো কঠোর করা হবে।
কানাডার ইমিগ্রেশন অ্যান্ড সিটিজেনশীপ মন্ত্রী জেসন ক্যানি এক সংবাদ সম্মেলনে সরকারের এই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষনা করেছেন।
ইমিগ্রেশন মন্ত্রী বলেছেন, দীর্ঘ সময়ের জন্য অস্থায়ীভাবে বাবা-মাকে কানাডায় নিয়ে আসার নতুন পদ্ধতি ‘সুপারভিসা’ স্থায়ী রুপ পাচ্ছে।
উল্লেখ্য, বিপুল পরিমান অনিষ্পন্ন আবেদনপত্র জমা হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার দুই বছরের জন্য স্পন্সর করে বাবা –মাকে আনার আবেদনপত্র গ্রহন স্থগিত করে দিয়েছিলো।২০১১ সালের সেম্টেম্বরে স্পন্সরশীপ আবেদন স্থগিত করার সময় প্রায় ১ লাখ ৬৫ হাজার আবেদনপত্র নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিলো। প্রতিটি আবেদনপত্র নিষ্পত্তির জন্য অপেক্ষমান সময় ছিলো আট বছর।আগামী ১ জানুয়ারি নাগাদ এই সময় সাড়ে তিন বছরে নেমে আসবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। অর্থাৎ জানুয়ারি মাসে যারা বাবা-মাকে স্পন্সর করার জন্য আবেদন করবেন তাদের অন্তত সাড়ে তিন বছর অপেক্ষা করতে হবে সরকারের সিদ্ধান্ত জানার জন্য।
তবে যারা বাবা-মাকে স্পন্সর করে স্থায়ীভাবে কানাডায় নিয়ে আসতে চান,তাদের কঠোর নীতিমালার সম্মুখীন হতে হবে। বাবা-মাকে স্পন্সর করার জন্য আবেদনকারীর বার্ষিক আয়ের পরিমান বর্তমানের চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি থাকতে হবে। অর্থ্যাৎ, স্বামী-স্ত্রীসহ চারজনের একটি পরিবারে বাবা-মাকে স্পন্সর করার জন্য ওই পরিবারের বার্ষিক ৫৫ হাজার ডলার আয় থাকতে হবে। বর্তমানে স্পন্সর করার পর আবেদনকারীকে বাবা-মার ১০ বছরের আর্থিক দায়িত্ব নিতে হয়। সেটি বাড়িয়ে ২০ বছর করা হয়েছে।
আগের নিয়মে বাবা- মাকে সপন্সর করার সময় তার (বাবা-মার) উপর নির্ভরশীল ২২ বছর বা ততোর্ধ বয়সী অপরাপর সন্তানদেরও সপন্সর করা যেতো যদি তারা বাবা-মারউপর নির্ভরশীল থাকেন এবং স্কুলে পড়াশুনায় নিয়োজিত থাকেন। এই নিয়মটি পরিবর্তন করে কেবলমাত্র ১৮ বছরের কম বয়সী নির্ভরশীলদের স্পন্সরশীপের আওতায় রাখা হয়েছে। আঠারো বছর বা ততোর্ধদের আলাদাভাবে অভিবাসনের জন্য আবেদন করতে হবে।
এদিকে সরকারের নতুন এই নীতিমালা নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। স্পন্সর করার জন্য বার্ষিক আয়ের পরিমান বাড়িয়ে দেওয়ায় কেবলমাত্র উচ্চবিত্তদের জন্যই এই সুবিধাটি উন্মুক্ত রাখা হয়েছে বলে সমালোচনা হচ্ছে।
স্পন্সর করে বাবা-মাকে কানাডায় নিয়ে আসার আবেদনের স্থগিতাদেশ উঠে যাচ্ছে। আগামী ১ জানুয়ারি ২০১৪ সাল থেকে নতুন করে আবেদনপত্র নেওয়া হবে। ‘আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে’ প্রতি বছর মাত্র ৫ শত নতুন আবেদনপত্র গ্রহন করা হবে। তবে স্পন্সর করার নীতিমালা আরো কঠোর করা হবে।
কানাডার ইমিগ্রেশন অ্যান্ড সিটিজেনশীপ মন্ত্রী জেসন ক্যানি এক সংবাদ সম্মেলনে সরকারের এই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষনা করেছেন।
ইমিগ্রেশন মন্ত্রী বলেছেন, দীর্ঘ সময়ের জন্য অস্থায়ীভাবে বাবা-মাকে কানাডায় নিয়ে আসার নতুন পদ্ধতি ‘সুপারভিসা’ স্থায়ী রুপ পাচ্ছে।
উল্লেখ্য, বিপুল পরিমান অনিষ্পন্ন আবেদনপত্র জমা হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার দুই বছরের জন্য স্পন্সর করে বাবা –মাকে আনার আবেদনপত্র গ্রহন স্থগিত করে দিয়েছিলো।২০১১ সালের সেম্টেম্বরে স্পন্সরশীপ আবেদন স্থগিত করার সময় প্রায় ১ লাখ ৬৫ হাজার আবেদনপত্র নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিলো। প্রতিটি আবেদনপত্র নিষ্পত্তির জন্য অপেক্ষমান সময় ছিলো আট বছর।আগামী ১ জানুয়ারি নাগাদ এই সময় সাড়ে তিন বছরে নেমে আসবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। অর্থাৎ জানুয়ারি মাসে যারা বাবা-মাকে স্পন্সর করার জন্য আবেদন করবেন তাদের অন্তত সাড়ে তিন বছর অপেক্ষা করতে হবে সরকারের সিদ্ধান্ত জানার জন্য।
তবে যারা বাবা-মাকে স্পন্সর করে স্থায়ীভাবে কানাডায় নিয়ে আসতে চান,তাদের কঠোর নীতিমালার সম্মুখীন হতে হবে। বাবা-মাকে স্পন্সর করার জন্য আবেদনকারীর বার্ষিক আয়ের পরিমান বর্তমানের চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি থাকতে হবে। অর্থ্যাৎ, স্বামী-স্ত্রীসহ চারজনের একটি পরিবারে বাবা-মাকে স্পন্সর করার জন্য ওই পরিবারের বার্ষিক ৫৫ হাজার ডলার আয় থাকতে হবে। বর্তমানে স্পন্সর করার পর আবেদনকারীকে বাবা-মার ১০ বছরের আর্থিক দায়িত্ব নিতে হয়। সেটি বাড়িয়ে ২০ বছর করা হয়েছে।
আগের নিয়মে বাবা- মাকে সপন্সর করার সময় তার (বাবা-মার) উপর নির্ভরশীল ২২ বছর বা ততোর্ধ বয়সী অপরাপর সন্তানদেরও সপন্সর করা যেতো যদি তারা বাবা-মারউপর নির্ভরশীল থাকেন এবং স্কুলে পড়াশুনায় নিয়োজিত থাকেন। এই নিয়মটি পরিবর্তন করে কেবলমাত্র ১৮ বছরের কম বয়সী নির্ভরশীলদের স্পন্সরশীপের আওতায় রাখা হয়েছে। আঠারো বছর বা ততোর্ধদের আলাদাভাবে অভিবাসনের জন্য আবেদন করতে হবে।
এদিকে সরকারের নতুন এই নীতিমালা নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। স্পন্সর করার জন্য বার্ষিক আয়ের পরিমান বাড়িয়ে দেওয়ায় কেবলমাত্র উচ্চবিত্তদের জন্যই এই সুবিধাটি উন্মুক্ত রাখা হয়েছে বলে সমালোচনা হচ্ছে।