Century bhai,
We can take full cash USD 3000 + CAD 4697.80 (equivalent to 4000 USD as per today's rate). Only we need to endorse both currency in the said amount.
ক) প্রতি ভ্রমণে #ক্যাশ হোল্ডিং লিমিট শুধু মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে। ক্রেডিট কার্ড কিংবা অন্য বৈদেশিক মুদ্রার ক্ষেত্রে এর বাধ্যবাধকতা নেই। অর্থাৎ মার্কিন ডলার ৩০০০ এবং বার্ষিক কোটার অবশিষ্ট পরিমাণ সমমূল্যের অন্য বৈদেশিক মুদ্রায়/ক্রেডিট কার্ডে নেয়া যাবে। আবার, কোটার সম্পূর্ণটাই মার্কিন ডলার ছাড়া অন্য বৈদেশিক মুদ্রায় বা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে নেয়া যাবে।
For a clear idea have a look below:
===========================================
This is copied from here https://www.facebook.com/pages/Magistrates-All-Airports-of-Bangladesh/689358534495820
বন্দরে অর্থ-হয়রানি এড়াতে জেনে রাখা জরুরি
...................................................
১. বাংলাদেশী মুদ্রা সীমা
ক) আগমণ বা বহির্গমণকালে কোনরূপ ঘোষণা ছাড়া আপনি মাথাপিছু বাংলাদেশী মুদ্রায় সবোর্চ্চ #৫,০০০ টাকা সঙ্গে বহন করতে পারবেন (বাংলাদেশী মুদ্রা পাসপোর্টে এন্ডডোর্স হয় না)।
খ) বর্ণিত সীমার অতিরিক্ত টাকা থাকলে, বর্হিগমনকালে অবশ্যই ডিপার্টি বন্দরের যেকোন অথরাইজড ডিলার/ব্যাংক থেকে বিদেশী মুদ্রায় কনভার্ট করে পাসপোর্টে এনডোর্স করে নিন । আগমন কালে বৈদেশিক মুদ্রা এনডোর্স করার প্রয়োজন নেই।
২. বৈদেশিক মুদ্রা সীমা
ক) আগমনকালে যে কোন অংকের বৈদেশিক মুদ্রা সঙ্গে আনতে পারবেন, এনডোর্সমেন্ট ছাড়া। তবে #৫,০০০ মার্কিন ডলার বা তার সমমূলের বৈদেশিক মুদ্রার অধিক হলে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত FMJ ফরমে শুল্ক কর্তৃপক্ষের নিকট ঘোষণা দিতে হবে।
খ) বহির্গমণকালে বাংলাদেশ ব্যাক কর্তৃক নির্ধারিত নি্ম্নবর্ণিত ‘ভ্রমণ কোটা' অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রা অবশ্যই পাসপোর্টে এনডোর্স করে নিতে হবে। তবে Diplomats/Privileged persons/UN personnel, Govt. officials travelling on official duties- এঁদের ক্ষেত্রে এনডোর্সমেন্টের প্রয়োজন নেই।
ভ্রমণ কোটা
> বার্ষিক = ১২,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা
- সার্কভুক্ত দেশ এবং মিয়ানমার = ৫,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা
- বাংলাদেশ কর্তৃক স্বীকৃত অন্যান্য দেশ = ৭,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা
> প্রতি ভ্রমণে #ক্যাশ হোল্ডিং লিমিট = ৩,০০০ মার্কিন ডলার (#সমমূল্যের_বৈদেশিক_মুদ্রা_উল্ল্যেখ_নাই)
> ১২ বছরের কম অপ্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে বর্ণিত কোটার অর্ধেক
> চিকিৎসাজনিত ভ্রমণে ডাক্তারি কাগজপত্র প্রদর্শন সাপেক্ষে ১০,০০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন সাপেক্ষে তার অতিরিক্ত প্রয়োজনীয় যে কোন পরিমাণ
ব্যাখ্যা
ক) প্রতি ভ্রমণে #ক্যাশ হোল্ডিং লিমিট শুধু মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে। ক্রেডিট কার্ড কিংবা অন্য বৈদেশিক মুদ্রার ক্ষেত্রে এর বাধ্যবাধকতা নেই। অর্থাৎ মার্কিন ডলার ৩০০০ এবং বার্ষিক কোটার অবশিষ্ট পরিমাণ সমমূল্যের অন্য বৈদেশিক মুদ্রায়/ক্রেডিট কার্ডে নেয়া যাবে। আবার, কোটার সম্পূর্ণটাই মার্কিন ডলার ছাড়া অন্য বৈদেশিক মুদ্রায় বা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে নেয়া যাবে।
খ) ভ্রমণ শেষে অব্যবহৃত মুদ্রা অবশ্যই অথরাইজড ডিলার/ব্যাংকে বিনিময় করে পার্সপোর্টে এনডোর্সড মুদ্রার পরিমাণ থেকে বিয়োজন করতে হবে, যা আপনার পরবর্তি ভ্রমণে বার্ষিক অব্যবহৃত কোটার প্রাপ্যতায় যুক্ত হবে।
গ) এককালীন সার্কভুক্ত কোন দেশ বা মিয়ানমারসহ অন্য কোন দেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে উপযুর্ক্ত নিয়মে আপনি ইচ্ছে করলে বার্ষিক কোটার সম্পূণটাই ব্যবহার করতে পারেন।
** স্থল, নৌ বা বিমান, যে কোন বন্দরের ক্ষেত্রেই একই নিয়ম প্রযোজ্য
(সম্মানিত ফরেইনার এবং এনআরবি-দের জন্য প্রযোজ্য নিয়ামাবলী ব্যাখ্যা করে পরবর্তিতে পোস্ট দেয়া হবে)
মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশি টাকা পাসপোর্টে এনডোর্স হয় না। অর্থাৎ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত আপনি বৈধভাবে সাথে নিতে বা আনতে পারবেন এনডোর্সমেন্ট/ঘোষনা ছাড়া। এই তথ্য না জানা থাকার কারণে বিদেশগমণকালে শেষমুহুর্তে প্রতারিত হচ্ছেন যাত্রিরা, বিশেষকরে মধ্যপ্রাচ্যগামী শ্রমিকরা...এনডোর্সমেন্ট না থাকার অজুহাতে টাকা রেখে দেয়ার ঘটনা ঘটছে। দয়া করে সচেতন হউন, প্রতিবাদ করুন..আমাদেরকে জানান, সহযোগিতা করুন