Following is copied from Facebook page "Magistrates, All Airports of Bangladesh".
This will clear some confusion.
দেশী বিদেশী মুদ্রা সীমার পরিবর্তিত ভ্রমণ প্যাকেজ
smile emoticon
শেষতক না পড়ে ঝামেলায় পড়লে করলে কিচ্ছু কমুনা
grin emoticon
.............................................................
১. বাংলাদেশী মুদ্রা সীমা
আগমণ বা বহির্গমণকালে কোনরূপ ঘোষণা ছাড়া মাথাপিছু বাংলাদেশী মুদ্রায় সবোর্চ্চ ৫,০০০ টাকা সঙ্গে রাখতে পারবেন। বাংলাদেশী মুদ্রা পাসপোর্টে এন্ডডোর্স হয় না, মনে রাখবেন
unsure emoticon
বর্ণিত সীমার অতিরিক্ত টাকা থাকলে, বহির্গমণকালে অবশ্যই ডিপার্টিং বন্দরের যেকোন অথরাইজড ডিলার/ব্যাংক থেকে বিদেশী মুদ্রায় কনভার্ট করে পাসপোর্টে এনডোর্স করে নিন, কারণ ৫০০০ টাকার অতিরিক্ত এক পয়সাও বহন করা যাবে না
smile emoticon
২. বৈদেশিক মুদ্রা সীমা
ক) আগমনকালে যে কোন অংকের বৈদেশিক মুদ্রা সঙ্গে আনতে পারবেন, এনডোর্সমেন্টের বালাই নেই। বুঝেনইতো, যত বেশি আনবেন তত বেশি দেশের লাভ
like emoticon
তবে ৫,০০০ মার্কিন ডলার বা তার সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রার অধিক হলে নির্ধারিত FMJ ফরমে শুল্ক কর্তৃপক্ষের নিকট ঘোষণা দিতে ভুলে গিয়ে বিপদে পইড়েন না
smile emoticon
ঘোষণায় পয়সা লাগে না
tongue emoticon
খ) বহির্গমণকালে ‘ভ্রমণ কোটা’ অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রা অবশ্যই পাসপোর্টে এনডোর্স করে নিবেন। এনডোর্সমেন্ট ছাড়া সিঙ্গেল পেনিও নেয়া যাবে না। তবে Diplomats/Privileged persons/UN personnel, Govt. officials travelling on official duties- এঁদের ক্ষেত্রে এনডোর্সমেন্ট না হলেও চলবে
smile emoticon
ফরেইনার ও এনআরবিগণ কিউতে থাকেন, পরে আসছি
smile emoticon
ভ্রমণ কোটা
ব্যক্তিগতঃ
বার্ষিক ১২,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা
>সার্কভুক্ত দেশ এবং মিয়ানমার = ৫,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা
>বাংলাদেশ কর্তৃক স্বীকৃত অন্যান্য দেশ = ৭,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা
একসাথে উপর্যুক্ত দু’প্রকারের দেশ ভ্রমণ করলে কত হবে? সাত আর পাঁচে যা হয়
smile emoticon
চিকিৎসাজনিতঃ
ডাক্তারি কাগজপত্র প্রদর্শন সাপেক্ষে ১০,০০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত। তার অতিরিক্ত দরকার হলে বিনা-চিকিৎসায় মরার রিস্ক নেয়ার দরকার নেই। যেকোন অথরাইজড ব্যাংককে প্রয়োজনীয় কাজগপত্র দেখালেই বেঁচে যাবেন
smile emoticon
প্রয়োজন সাপেক্ষে অতিরিক্ত মুদ্রার অনুমোদন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তাঁরাই নিবে দিবেন।
শিক্ষাজনিতঃ
ব্যক্তিগত ভ্রমণ কোটার সমান। তো টিউশন ফি, হোস্টেল ফি.. এগুলো নিয়ে টেনশনের কিছু নেই। ব্যাংকের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পরিমাণ মুদ্রা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আগেভাগেই জমা/পাঠিয়ে দিন। প্রবলেম সলভড
smile emoticon
মাইগ্রেশনজনিত প্রথমবারঃ
ওয়েত্তুরি, এক কথা বলতে ভাল্লেগেনা বারবার । সেইম টু সেইম...ব্যক্তিগত ভ্রমণ
smile emoticon
ব্যাবসায়িকঃ
উনারা আমাত্তে বেশি জানেন
unsure emoticon
আর কোন “জনিত” বাদ গেলে আমি দায়ী নই। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট ঘাটুন
smile emoticon
যাইহোক, দুষ্টুমি রেখে সিরিয়াস কথায় আসি। যেভাবেই ভ্রমনে যাননা কেন, প্রতি ভ্রমণে সাম্প্রতিক পরিবর্তিত ক্যাশ-হোল্ডিং-লিমিট মনোযোগসহ পড়বেন প্লিজ....
- মার্কিন ডলারে ৫০০০ + অবশিষ্ট প্রাপ্যতা, অন্য অবাধ বিমিনয় যোগ্য বৈদেশিক মুদ্রায়
- মার্কিন ডলার ছাড়া অন্য অবাধ বিমিনয় যোগ্য মুদ্রায় প্রাপ্যতার পুরোটায়
smile emoticon
খুব খুশী, না??
grin emoticon
মার্কিন ডলারে এত রেস্ট্রিকশন কেন, কইতে পারি না
frown emoticon
- এত খুশী হওয়ার কিছু নাই, এত্তে খুশির খবর আছে তাই
smile emoticon
ক্রেডিট/ডেবিট/প্রিপেইড কার্ডে নেয়া যাবে প্রাপ্যতার পুরোটাই, যেখানে মাকিন-অমার্কিন ডলারের কোনরূপ বাধানিষেধ নাই
grin emoticon
১২ বছরের কম ছোট্ট সোনামনিদের মন খারাপ? ১০০ বছর বয়সীরাও যা পাবে, তার অর্ধেক...কম কী
like emoticon
বৈদেশিক মুদ্রা পকেটে করে নেন আর হাতে করে নেন...পাসপোর্টে এনডোর্সমেন্ট মাস্ট। ভিসা টিকেট কাগজপত্র বাসায় ফেলে এসে বারবার ব্যাংকে লেফ্ট-রাইট করার মানে হয়না। আর ধরুন, বছরের প্রথম ভ্রমণেই লোভ সামালতে পারলেন না... মাশ-আল্লাহ, প্রাপ্যতার পুরোটা নিয়ে দিলেন রওয়ানা। ফিরে এসে দেখলেন কাজের কাজ কিছুই হল না... বেশির ভাগ মুদ্রাই পকেটে
frown emoticon
পরের ভ্রমণ খতম?? নাহ, দয়াকরে কার্বমার্কেটে না গিয়ে অব্যায়িত মুদ্রা অথরাইজড ডিলার/ব্যাংকে ক্যাশ করুন এবং রসিদ (এনক্যাশমেন্ট সার্টিফিকেট) সংগ্রহে রাখুন। পরবর্তি ভ্রমণে কোটা এডজাস্টমেন্টে ওটাই একমাত্র ভরসা
smile emoticon
ফরেইনার, এনআরবিদের আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশি মুদ্রা সীমার শর্ত ছাড়া অন্য কোটা শর্ত খাটবেনা। যেই পরিমাণ বোইদেশিক মুদ্রা নিয়ে দেশে এসেছেন অনধিক সেই পরিমাণ অব্যায়িত মুদ্রা পাসপোর্টে এনডোর্স ছাড়াই নিয়ে যেতে পারবেন। আসার সময় ৫০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের অতিরিক্ত হলে নির্ধারিত এফএমজে ফরমে আস্তে করে ডিক্লেয়ার করে আসবেন এবং যাবার সময় সেই ডিক্লেয়ার্ড ফরম বাসায় রেখে আইসেন না
smile emoticon
স্থল, নৌ বা বিমান, যে কোন বন্দরের ক্ষেত্রেই একই নিয়ম প্রযোজ্য হইবেক
smile emoticon
দুঃখিত, এত বড় লম্বা ইতিহাসের শেষ লাইন পর্যন্ত আপনাদের ধরে রাখার জন্য অনেক দুষ্টুমি করেছি, ইনফরমাল ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করেছি। ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখারও দরকার নেই.. যা ইচ্ছে তা-ই বলুন
smile emoticon
তবে কষ্ট করে পাশের জনকে জানিয়ে দিন। হয়রানি রোধে এগিয়ে আসুন।